‘বাংলাদেশ ভবন’ দুই দেশের সংস্কৃতি বিনিময়ের কেন্দ্র হয়ে উঠবে: রবি ভিসি

‘বাংলাদেশ ভবন’ দুই দেশের সংস্কৃতি বিনিময়ের কেন্দ্র হয়ে উঠবে: রবি ভিসি

‘বাংলাদেশ ভবন’ দুই দেশের সংস্কৃতি বিনিময়ের কেন্দ্র হয়ে উঠবে: রবি ভিসি
‘বাংলাদেশ ভবন’ দুই দেশের সংস্কৃতি বিনিময়ের কেন্দ্র হয়ে উঠবে: রবি ভিসি

‘বাংলাদেশ ভবন’ দুই দেশের সংস্কৃতি বিনিময়ের কেন্দ্র হয়ে উঠবে: রবি ভিসি


সিরাজগঞ্জ: রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ আজম বলেছেন, শান্তি নিকেতনে “বাংলাদেশ ভবন” যেন ভারতের মাঝে এক টুকরো বাংলাদেশ। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী চিন্তার ফল এই বাংলাদেশ ভবন।

বাংলাদেশের অর্থায়নে নির্মিত এই ভবন দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক, মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় জনগণের ত্যাগের স্মারক, সর্বোপরি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের আত্মিক সম্পর্কের স্মৃতিসৌধ। এটি দুই দেশের শিক্ষা-সংস্কৃতি বিনিময়ের অনন্য কেন্দ্র হয়ে উঠবে অচিরেই।
মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শাহ আলী জানান, ভারতে সফররত রবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ্ আজম শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) শান্তিনিকেতনে পৌঁছালে তাঁকে স্বাগত জানান, বাংলাদেশ ভবনের কিউরেটর মানবেন্দ্রনাথ চ্যাটার্জী। উপাচার্য মহোদয় বাংলাদেশ ভবনের গ্রন্থাগার, জাদুঘর, শিক্ষাকেন্দ্রসহ অন্যান্য অংশ পরিদর্শন করেন। পরে তিনি সেখানে কর্মরত কর্মকর্তাগণসহ, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সুধীজনের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।  এ সময় তিনি রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে শিক্ষা-গবেষণা, সাংস্কৃতিক বিনিময়ের যেসব সুযোগ বিশ্বভারতীর রয়েছে, সে বিষয়ে আলোচনা করেন। দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ও সংগীত বিভাগের মধ্যে শিক্ষা-গবেষণার পরস্পর বিনিময়ের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করলে তা সাদরে গৃহীত হয়।